স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা

২০২৪ সালের জুলাই মাসে সোয়াচার বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ

২০২৪ সালের জুন মাসে হাইকোর্টের রায়ের পর সোয়াচার ব্যবস্থা পুনর্বহাল হলে, দেশব্যাপী ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন জুলাই মাসে তীব্রতর হয়ে ওঠে এবং ৫ আগস্ট (৩৬ জুলাই) তারিখে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়। এই ঐতিহাসিক আন্দোলনে জনগণের পক্ষে দাঁড়িয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা হয়েছে।

মূল বিষয়সমূহ

ছাত্র আন্দোলনের সমর্থন

সোয়াচার বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের ন্যায়সঙ্গত দাবির পক্ষে প্রকাশ্যে সমর্থন জানানো হয়েছে এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করা হয়েছে।

সংসদে বক্তব্য

সংসদে এই আন্দোলন সম্পর্কে বক্তব্য রেখে জনগণের দাবির প্রতি সমর্থন প্রকাশ করা হয়েছে এবং সরকারকে ছাত্রদের দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

জনগণের সাথে সংহতি

আন্দোলন চলাকালীন সময়ে জনগণের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রেখে তাদের সমস্যা ও দাবি সম্পর্কে অবগত থাকা এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রচেষ্টা

আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের জন্য আলোচনা ও মধ্যস্থতার মাধ্যমে কাজ করা হয়েছে।

আন্দোলনে ভূমিকা

  • ছাত্র আন্দোলনের ন্যায়সঙ্গত দাবির পক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান গ্রহণ
  • সংসদে আন্দোলন সম্পর্কে বক্তব্য প্রদান এবং সরকারকে ছাত্রদের দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান
  • আন্দোলনকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্থানীয় প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ
  • জনগণের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রেখে তাদের মতামত ও দাবি সম্পর্কে অবগত থাকা
  • শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য আলোচনা ও মধ্যস্থতার প্রচেষ্টা
  • আন্দোলনের সময় জনগণের সেবা অব্যাহত রাখা এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান

আন্দোলনের মুহূর্ত

৩৬ জুলাই আন্দোলন

আন্দোলনের মুহূর্ত

ছাত্র আন্দোলন

ছাত্রদের আন্দোলন

গণঅভ্যুত্থান

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান

আরও ছবি যোগ করার অপশন রয়েছে

সময়রেখা

৫ জুন ২০২৪

হাইকোর্টের রায়

হাইকোর্ট বিভাগ সোয়াচার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করে

১৬ জুলাই ২০২৪

জুলাই গণহত্যা

আন্দোলনে ছাত্রদের উপর হামলা ও হত্যাকাণ্ড

২১ জুলাই ২০২৪

আপিল বিভাগের রায়

আপিল বিভাগ সোয়াচার সংস্কারের পক্ষে রায় দেয়

৫ আগস্ট ২০২৪ (৩৬ জুলাই)

গণঅভ্যুত্থান

লাখো মানুষের অংশগ্রহণে গণঅভ্যুত্থান এবং সরকারের পরিবর্তন